প্রতি পেশেন্টের থেকে “পিপিই কিট” বাবত দাম নেওয়া হচ্ছে ৫০০/- কিন্তু ব্যবহার করা হচ্ছে একই কিট। গড়িয়ার “ভিক্টোরিয়া এমআরআই সেন্টার” এর বিরুদ্ধে এমনই অভিযোগ জানালেন ৭৫ বছরের বৃদ্ধ শুভাশিস মুখোপাধ্যায়।
আরো পড়ুনঃ চিরবিদায় জানালেন প্রণব মুখার্জী – একমাত্র বাঙালি (প্রাক্তন) রাষ্ট্রপতি
পিপিই কিট অবশ্য প্রয়োজনীয়। সে যেমন জরুরী স্বাস্থ্যকর্মী দের জন্য তেমনই জরুরী পেশেন্টের সুরক্ষার জন্যেও। কিন্তু সেই অত্যাবশ্যকীয় বস্তুর এমন কালোবাজারী কি নজরে আসেনা সরকারী আমলাদের? পয়সা দিয়েও যেখানে সুরক্ষা পাওয়া সম্ভব হচ্ছে না, সেক্ষেত্রে কেন এই অবাধ লুট তরাজ?
আরো পড়ুনঃ স্বাস্থ পরিষেবা ক্ষেত্রের বিকাশ
লক ডাউনের সকালে শ্রী মুখার্জী টেলিফোনে অভিযোগ জানান, লোকাল থানাতে জেনারেল ডায়েরী করার কথা উল্লেখ করে এই ঘৃণ্যতম মানষিকতার বিরুদ্ধে সোচ্চার হবার আর্জী জানান সোশ্যাল মিডিয়ার মাধ্যমে সাধারণ মানুষকে।
আরো পড়ুনঃ কোভিড- ১৯ ও দীর্ঘ লকডাউনে ভারতীয় অর্থনীতি ও জিডিপির ভূমিকা
তাঁর পুত্র শ্রী হিমাদ্রী মুখপাধ্যায় সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি পোস্ট করে লিখেছেন
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী যিনি স্বাস্থ্যমন্ত্রী ও বটে, বারংবার এই ধরণের কালো বাজারীর বিরুদ্ধে সোচ্চার হয়েছেন। তবুও কেন এই লুটতরাজ? কেন এই বিশৃঙ্খলা? এর প্রতিকার কি?
আরো পড়ুনঃ প্রাইভেট চেম্বার ফেলে রাস্তায় পড়ে থাকা মহিলা কে সুস্থ করে তুললেন ডাঃ রাজেশ রায়।
সোচ্চার হোন আপনিও। কমেন্টের মাধ্যমে জানান ধীক্কার। ছড়িয়ে দিন এই প্রতিবেদন যাতে ঘুম ছুটে যায় এই ধরণের নার্সিং হোম অথবা ডায়াগনস্টিক সেন্টারগুলির।।