জি 24 আওয়ার ডিজিটাল ব্যুরো: ‘যেখানে অভিষেক দাঁড়ায়, শুভেন্দুর লাইন সেখান থেকেই শুরু হয়…’ তৃণমূলের মুখপাত্র কুণাল ঘোষ ফিল্মি সংলাপ ধরে শুভেন্দু অধিকারীকে এমন তীব্র কটাক্ষ করেছেন। এখানেই শেষ নয়। গানের শেষে দুটি হাসির ইমোজি দিয়েছেন তিনি। কুণাল ঘোষ আরও লিখেছেন, শুভেন্দু अध्येरी अभिशेक লাইব্রেরোপদ্ধ্যায় অনুসরণ করে। অভিষেকের পরে, শুভেন্দু কাঁথি प्रभात কুমার কলেজ মাঠে একটি সভা করবেন। বিজেপির ‘দেম্বর ধমাকা’-এর সমালোচনা করেছেন। একসাথে, ‘ডিসেম্বরের বিস্ফোরণ আর কিছু নয়। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে অনুসরণ করুন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় আক্রমণ। স্বপ্নে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে দেখুন। অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে নিয়ে ব্যস্ত থাকো…’
অভিষেক জাহান খারা হোতা হ্যায়, শুভেন্দু কা লাইন ওয়াহিসে শুরু হোতা হ্যায়…
(এসএ কনটাইতে পিকে কলেজ মাঠের সভা সংক্রান্ত এবিকে অনুসরণ করতে চলেছে)
ডিসেম্বর ‘ব্লাস্ট’ : এবি, কাউন্টার এবি, ড্রিম এবিকে অনুসরণ করুন, এবি নিয়ে ব্যস্ত থাকুন…
— কুণাল ঘোষ (@KunalGhoshAgain) 5 ডিসেম্বর, 2022
প্রসঙ্গত, পঞ্চায়েত নির্বাচনের প্রাক্কালে শনিবার রাজ্যে হাইভোল্টেজ রাজনৈতিক দৌড়ে পরিণত হয়েছে। একদিকে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। অন্যদিকে, শুভেন্দু অধিকারী অভিষেকের সংসদীয় কেন্দ্র ডায়মন্ড হারবারে একটি সভা করছেন। কাঁথির মিটিং থেকে শুভেন্দুকে ‘সবার সামনে পোশাক খুলে’ দেওয়ার হুমকি দিলেন অভিষেক! অভিষেকের কথায়, ‘যতবার আমার সামনে তোমাকে নগ্ন করব। জনগণের সামনে কিছু করতে না পারলে রাজনীতি ছেড়ে দেব। शुभेदुर्ण्ड उड्डेशे टोप डागेन गणार्थ कर्षण निमे। কাঁথি সভায় অভিষেক বলেন, ‘২০১৫ সালে ১ কোটি ১৫ লাখ টাকার টেন্ডার হয়। এই কলেজে গার্লস হোস্টেলের টেন্ডার অনুষ্ঠিত হয়। এছাড়াও 85 লাখ টাকারও বেশি অর্থ প্রদান করা হয়েছে। কিন্তু করুণিদা এন্টারপ্রাইজেসকে টেন্ডার ছাড়াই অর্ডার দেওয়া হয়। ঠিকাদার ও প্রকৌশলীর সঙ্গে সঙ্গম চলছে। একজন ঠিকাদার সব জায়গায় কাজ পেয়েছে। ১৫ দিন সময় দিয়েছেন। এ কলেজের মাঠে আবারও সভা অনুষ্ঠিত হবে। তুমি তোমার হিসাব আনবে, আমি আমার আনব। আমি তোমাকে সবার সামনে তুলে ধরবো।
আরও পড়ুন, ‘মাছে-ভাতে বাঙালি’ নিয়ে প্রতারণা করে বড় ঝামেলায় ফাঁসিতে ঝুলে গেলেন পরেশ রাওয়াল!
জলপাইগুড়ি ক্যাশ রিকোভার: গাড়ির অতিরিক্ত টায়ারের ভিতরে কালো নোটের বান্ডিল! বিপুল নগদ উদ্ধার
সেই সঙ্গে বিজেপির ডিসেম্বরের বিস্ফোরণও ছুড়ে দিচ্ছেন অভিষেক। বলেন, ‘যে বোমাটি বিস্ফোরিত হয়েছিল তার লক্ষ্য আমিই ছিলাম। এখন বুঝি ডিসেম্বর ব্লাস্ট কি! অভিষেক কাঁথির সভা মঞ্চ থেকে বিজেপির ‘ডিসেम्बर धमाका’ এবং পালতা ট্রিমুলের ‘বেইমান টাডাও’ কর্মসূচিও ঘোষণা করেন। বলেছেন, ‘সময়ে সময়ে মেদিনীপুর বিশ্বাসঘাতক ও অসৎ লোকদের হাত থেকে মুক্ত হবে।’ এই বলে শুভেন্দুকে মেদিনীপুর থেকে ছেড়ে দেবেন বলে ইঙ্গিত দেন। অন্যদিকে, ডায়মন্ড হারবার সভায় শুভেন্দু বলেন, ‘2009 সালে লোকসভা বদলে গেছে। 2011 সালে বিধানসভায় একটি পরিবর্তন হয়েছিল। 2014 ও 2016 পর্যন্ত এখানে ভোট হয়েছে। 2016 সালের পর ভাইপো বাহিনী এখানে ভোট দিতে দেয়নি। কেউ কি এখানে 2018 পঞ্চায়েত নির্বাচনের জন্য মনোনয়ন জমা দিতে সক্ষম হয়েছে? আমরা কি এখন খেলা দেখব? আপনি কি গ্রামে প্রার্থী ঠিক করতে পারবেন? মনোনয়ন পাওয়ার দায়িত্ব আমার। আজ সব লাঙ্গল নিয়ে এখানে গেলাম। এরপর ধান বোনা হবে, নিড়ানি হবে। দেখবেন কি করতে হবে। ডিসেম্বর মাসে আসবো বিজয় সমাবেশে আসবো। মিষ্টিতে ভরা একটি ‘হাতি-গাড়ি’ নিয়ে আসুন। কারণ এখন বলা যাচ্ছে না।’