ভারতে করা পোস্ট
অভিনেতা থেকে রাজনীতিবিদ মিঠুন চক্রবর্তী আজ বলেছেন যে তিনি ভারতকে ভালবাসেন, তিনি ভারতীয়। তার মতো যারা ভারতকে ভালোবাসেন, তারা সবাই মিলে ভারত বানিয়ে মিঠুন চক্রবর্তীকে পোস্ট করেন। বললেন, যা হয়েছে ভুলে যাও। মিথুনকে নতুন ভারত গড়ার বার্তা দেওয়া উচিত। তখনই তিনি শুরু করলেন, ছোটো কাল কি বাতে…। এদিন তিনি আবারও মন্তব্য করলেন, তিনি নেতা নন, কর্মী।

কে হতে পারেন ভারতের প্রধানমন্ত্রী?
মিঠুন চক্রবর্তী বলেন, আজকের বৈঠকে ভারতের প্রধানমন্ত্রী কে হতে পারেন এমন প্রশ্ন তাঁর কাছে এসেছে। সেখানে তার উত্তর ছিল আর কেউ নেই। এটা মোদী সাহেব ছাড়া আর কেউ হতে পারে না। পাল্টা প্রশ্ন ছিল কেন? জবাবে তিনি বলেন, যতদিন মোদি জাদু থাকবে, ভারত বিজেপি শাসিত দেশ থাকবে। বাংলার দিকে তাকিয়ে তিনি বলেন, দুঃখের বিষয় এত দুর্নীতির পরও সাধারণ মানুষ ধৈর্য ধরে বসে আছে! পাল্টা জমায়েত থেকে কেউ কিছু বললে মিথুন ব্যবসায়িক প্রশ্ন করে। এমন সময় একজন মহিলা তাকে (মিথুন) উত্তর দিয়ে বসে তাকে দেখছিলেন। ওই মহিলা বললেন, তার কাছে (মিষ্টি) সবাই ভালো। একই কথা তুলে ধরে মিঠুন বলেন, এই ভালোবাসাকে এখন ব্যালট বাক্সে নিয়ে যেতে হবে। বিজেপিকে পঞ্চায়েতে আনতে হবে। তাই যাদের কাঁচা ঘর আছে, তাদের সবাইকে পরিষ্কার ঘর দেখানো হবে বলে আশ্বাস দিয়েছেন মিঠুন চক্রবর্তী।

দুর্নীতি নিয়ে তৃণমূলের শুটিং
এদিন প্রধানমন্ত্রী আবাসন প্রকল্পের আওতায় বাড়ি নির্মাণ ও বাথরুম নির্মাণের টাকা লুটপাট করার অভিযোগে তাকে গুলি করে হত্যা করেন। তিনি বলেন, যদি তিনি এটি খান তবে তিনি এটি সম্পূর্ণরূপে খাবেন। ঘর খাও, বাথরুম খাও। কিন্তু কথায় কথায় বলতে থাকেন, ভাঙেননি। তখনই তিনি বিজেপিকে একবারের জন্য পঞ্চায়েতকে ক্ষমতায় আনার আহ্বান জানান।

আবার বলুন
মিঠুন চক্রবর্তী রাজনৈতিক বৈঠকে যোগ দেবেন এবং সংলাপের দাবি থাকবে না। আজও, সাধারণ মানুষের সঙ্গে হুগলির বাজারে মিঠুন চক্রবর্তীর সংলাপ শুনতে চান বিজেপি নেতা-কর্মীরা। আগের দিনের সংলাপ আরও একবার বললেন মিঠুন। প্রসঙ্গ: গত বুধবার বসন্তীর সভায় বললেন, نام توفان, দেড় বছরে একবার আসেন। আমি যখন এসেছি, তখন হলোকাস্ট হয়েছে। আর সে চলে গেলে সবাই তার অস্তিত্ব খুঁজে পেল। আজও, একবার বলুন।