আরাবল্লীএকদিন আগে
- লিংক কপি করুন
রোহিত সিং জগৎ সিং চৌহান এবং বিজয় ছানা পারমার।
বৃহস্পতিবার ভারুচ জেলায় গুপ্তচরবৃত্তির একটি মামলা প্রকাশিত হয়েছে, যেখানে এসএমসি অভিযানের আগে দুই কনস্টেবল বুটলেগারদের কাছে পুলিশের অবস্থান পাঠিয়েছিলেন। এতেই ঘটনাস্থল থেকে পালিয়ে যায় বুটলেগাররা। ঘটনার পর পুলিশের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ সাময়িক বরখাস্তসহ উভয় কনস্টেবলকে গ্রেপ্তার করে।
এক বছরে ৬ পুলিশ কনস্টেবল সাসপেন্ড
এরই ধারাবাহিকতায় শুক্রবার আরাবল্লি জেলায় মদ পাচারের অভিযোগে দুই কনস্টেবলকে গ্রেফতার করার পর খাকি নিয়ে প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। এ ঘটনার পর দুই কনস্টেবলকে তাৎক্ষণিকভাবে বরখাস্ত করা হয়েছে। তথ্য অনুযায়ী, মদ বিক্রির দায়ে চলতি বছর অর্থাৎ গত এক বছরে জেলায় ৬ পুলিশ কনস্টেবলকে সাসপেন্ড করা হয়েছে। তালোদ থানার এক্সটেনশনে অবস্থিত রানাসান চৌকির কাছে একটি গাড়ি থেকে মদ ধরার পরে 5 জনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে সবরকণ্ঠ এলসিবি।
আমেদাবাদ, গান্ধীনগর পর্যন্ত সরবরাহ করত
এর প্রধান দুই অভিযুক্ত হলেন রোহিত সিং জগৎ সিং চৌহান এবং বিজয় ছানা পারমার। এই দুই আসামিই জেলা পুলিশ সদর দফতরে কর্মরত। মদের কারসাজিতে তাদের নাম প্রকাশের পর উভয়কে ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষ তাৎক্ষণিকভাবে বরখাস্ত করে। উভয় পুলিশ কনস্টেবল রাজস্থান থেকে মদ এনে মাঠে লুকিয়ে রেখে ব্যক্তিগত গাড়িতে করে আহমেদাবাদ, গান্ধীনগর পর্যন্ত পাচার করত। গত দিন, ধানসুরার রহিওল গ্রামে বসবাসকারী কনস্টেবল বিজয় ছানা পারমার তার ক্ষেতে লুকিয়ে রাখা মদ নিয়ে গান্ধীনগর যাচ্ছিলেন, এলসিবি পুলিশ সন্দেহে তার গাড়ি থামিয়ে তল্লাশি করলে, সেখান থেকে 34,000 টাকার মদ উদ্ধার করা হয়।