অয়ন ঘোষাল: মাংস-ভাত খাবেন না। ক্যান্সারের হুমকির পরিপ্রেক্ষিতে, ডিএ আন্দোলনকারীরা তাদের মত পরিবর্তন করেছেন। পঞ্চম ভোটে কোনো ধরনের আচরণ দেখলে ওই বুথে ভোট বাতিল করতে বলব।
ফিসফিস দেওয়ার পরে, রাজ্যের মন্ত্রী ফিরহাদ হাকিম ডিএ আন্দোলনকারীদের প্রতি তার সুর নরম করেছেন। কিন্তু 24 ঘন্টা আগে ভান্ডারহের টিএমসি নেতা কাইজার আহমেদের কাছ থেকে একটি নতুন হুমকি এসেছিল। বলা হয়েছে ডিএ আন্দোলনকারীদের মাংস খাওয়া হবে না। তাদের চাপে রাখতে হবে। এর প্রতিক্রিয়ায় এবার সংগ্রামী যৌথ ফ্রন্ট ঘোষণা করেছে, ‘পঞ্চেত বোটে অমারী হেনে চলিশ প্রিসাইডিং বা পোলিং অফিসার। একটু কষ্ট দেখলেই কমিশনকে জানিয়ে দিতাম। যৌথ ফোরামের কড়া মন্তব্য ড.
অন্যদিকে শুক্রবার মধ্যরাত থেকে সরকারি কর্মচারীদের একটি বড় অংশ ক্রমাগত সরকারের বিরুদ্ধে ডিজিটাল অসহযোগিতা শুরু করে চলেছে। শুক্রবার রাতের পরে অফিসের সময় শেষ হলে সরকারি কর্মচারীদের একটি বড় অংশ জুম মিটিং, পোর্টাল আপডেট, হোয়াটসঅ্যাপ নির্দেশাবলী গ্রহণ করবে না। তবে উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষা প্রক্রিয়া সম্পূর্ণরূপে ডিজিটাল এই অসহযোগিতার বাইরে রাখা হচ্ছে বলেও জানানো হয়েছে।
আরও পড়ুন: দামিনী অ্যাপ: আপনার কাছে কি বজ্রঝড় হবে? শীঘ্রই আসছে প্রিয়! এক নজরে দেখুন
তিনটি অঞ্চলের পঞ্চায়েতে প্রার্থী দেখাবে বিজেপি। প্রার্থীদের ঘরে থাকতে হবে। এমন সুর তুলছিলেন কায়সার। শওকত মোল্লার নেতৃত্বে তৃণমূলের মৌন পদযাত্রার আগে কায়সার আহমেদের কণ্ঠে শোনা যায় হুমকির সুর। তার দাবি, কায়সার-আরাবুলকে ছাড়া ভাঙাচোরা রাজনীতি সম্ভব নয়। কায়জার কণ্ঠে আজ একটু ধমক। দলীয় সভায় তিনি ভোটের স্বার্থে সরকারি কর্মীদের চাপে রাখতে দলীয় কর্মীদের খোলাখুলি নির্দেশনা দেন।
আরও পড়ুন: মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় | অখিলেশ যাদব: শুক্রবার যৌথ বৈঠকে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়
কর্মীদের সভায় তিনি বলেন, ‘ডিএ-র চাকরি প্রার্থীরা যারা আন্দোলন করছেন তারাই ভোটে প্রিসাইডিং অফিসার হবেন। তারা ভোট দেবেন। তারা এখন থেকে বলছে, ডিএ দাও, ভাতা দাও, আরও টাকা দাও, না হলে ভোট দিতে যাব না। তারা সবাই বিরক্ত করে। এখন আসলে ঝামেলা দূর করতে হবে। ভোট কেন্দ্রে তাদের উপর নজর রাখুন। মুরগি বা মুরগির মাংস খাবেন না। আমরা মুখে ঠিকমতো করব।
অন্যদিকে শওকত মোল্লা শান্তিপূর্ণভাবে ভোটের আবেদন জানিয়েছেন। তিনি বলেন, কায়সারের কথাকে দল যেন সমর্থন না করে। জনগণের মতামত নিয়ে নির্বাচনে ভালো করবে তৃণমূল। এমন দাবি তৃণমূলের পর্যবেক্ষকদের মুখে মুখে।